Latest Posts

Tuesday, August 26, 2025

বড় ইনস্টিটিউটের মোটা ফি বাদ! MedhIQ মাত্র ₹9-এ দিচ্ছে Career-Ready Skills

RAJA JHA
 


সংবাদদাতা, কলকাতা:

ডিজিটাল স্কিল শেখা আজকের দিনে শুধু বিলাসিতা নয়, বরং ক্যারিয়ার গড়ার অন্যতম প্রধান ধাপ। কিন্তু সমস্যাটা হলো, বাংলার অনেক শিক্ষার্থীরা বড় বড় ইনস্টিটিউটের ২০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকার কোর্স ফি বহন করতে পারে না।

এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে MedhIQ – একটি সাশ্রয়ী ডিজিটাল লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে শিক্ষার্থীরা মাত্র ₹9/- টাকায় পাচ্ছেন সেই একই ডিজিটাল স্কিল ট্রেনিং, যা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হাজার হাজার টাকা ফি নিয়ে শেখাচ্ছে।


MedhIQ কী শেখাচ্ছে?

MedhIQ-তে শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন –

  • ডিজিটাল মার্কেটিং

  • SEO ও সোশ্যাল মিডিয়া

  • গ্রাফিক ডিজাইন

  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

  • ভিডিও এডিটিং ও অ্যানিমেশন

  • ডেটা অ্যানালিটিক্স

প্রতিটি কোর্সের সাথে থাকছে –
✔️ লাইভ ক্লাস
✔️ রেকর্ডিং অ্যাক্সেস
✔️ প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্ট
✔️ ইন্টার্নশিপ অভিজ্ঞতা

ইতিমধ্যেই 400+ শিক্ষার্থী MedhIQ-এর সাথে যুক্ত হয়ে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ার যাত্রা শুরু করেছেন।


প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে

MedhIQ-এর প্রতিষ্ঠাতা রাজা ঝা, পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের গোসানিমারি গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা। তিনি একজন Google Certified Educator এবং Semrush Certified SEO Specialist। একইসঙ্গে তিনি পরিচালনা করছেন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি Asistaa Intellitech, যা বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও ব্যবসাকে অনলাইনে সফল করেছে।

রাজা ঝা বলেন,
“বাংলার সাধারণ পরিবারের ছাত্রছাত্রীরা যেন বড় খরচ ছাড়াই ভবিষ্যতের স্কিল শিখতে পারে, সেই উদ্দেশ্যেই আমরা MedhIQ চালু করেছি। ইতিমধ্যেই 400+ শিক্ষার্থীর ভরসা পেয়েছি, আর এই যাত্রা মাত্র শুরু।”


উপসংহার

যেখানে অনেক প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল স্কিল শেখাতে ২০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ফি নিচ্ছে, সেখানে মাত্র ₹9/- টাকায় MedhIQ বাংলার শিক্ষার্থীদের সামনে খুলে দিয়েছে নতুন সম্ভাবনার দরজা

Friday, December 6, 2019

"গোসানিমারি"--নাম করনের কারন

RAJA JHA

Image result for gosanimariImage result for gosanimari


Image result for gosanimari

পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার দিনহাটা মহকুমার একটি গ্রাম হলো গোসানিমারি। এটি একটি পর্যটন এবং প্রত্নতাত্বিক স্থান। এখানে কামতাপুর রাজ্যের প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। এই অঞ্চলের নামকরনের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক মতবিরোধ রয়েছে।

প্রাচীন ইতিহাস ঘেটে জানা যায় , দেবী চন্ডীর এক রূপ গোসানী দেবী এই অঞ্চলের পীঠদেবতা তার নামানুসারে এই অঞ্চলের নাম হয় গোসানিমারি।

অনেকের মতে আগে এই অঞ্চলে অনেক গোঁসাই (বৈষ্ণব) বাস করতেন সেই                                                       
                              অনুসারে এই অঞ্চলের  নাম  গোসাঁইবাড়ী>গোসাঁনীবাড়ি>গোসাঁনীমারী।
Image result for gosanimari


Thursday, December 5, 2019

"গোসানিমারি মন্দির "-- কিছু অজানা তথ্য

RAJA JHA



কোচবিহার জেলার দিনহাটা মহকুমার একটি ঐতিহাসিক স্থান "গোসানিমারি " আর এই গোসানিমারিকে নিয়ে রয়েছে অনেক রহস্য। এই গোসানিমারিতেই রয়েছে কামতারাজ্যের রাজবাড়ি যেটি বর্তমানে রাজপাট নামে পরিচিত। রাজপাট থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে গোসানিমারি আর এই গোসানিমারিতেই রয়েছে প্রাচীন কামতেশ্বরী মায়ের মন্দির যার পরিচিত নাম গোসানী দেবীর মন্দির।
গোসানিমারি মন্দিরের ইতিহাস :-
গোসানিমারি মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক মত পার্থক্য রয়েছে --গোসানিমারি গ্রামের প্রবীণ নাগরিক দের কাছ থেকে জানা যায় মন্দিরটি মা কামতেশ্বরীর আদেশে বিশ্বকর্মা এক রাত্রি তে তৈরী করেছিলেন। নবীনদের মতে মন্দির টি  কোচবিহারের মহারাজা প্রাণনারায়ণ ১৬৬৫খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেন।


কোচবিহারের ইতিহাস ঘেটে জানা যায়, সেই সময় মৈথিলী ব্রাহ্মণ ছাড়া মন্দিরের পূজা করা যেত না আবার খুব সহজে মৈথিলী ব্রাহ্মণ পাওয়া যেত না। মহারাজ এই মন্দিরের পূজা আর্চার জন্য মৈথিলী ব্রাহ্মণ খুঁজতে চারিদিকে তার সৈন্য পাঠালেন কিন্তূ কোথাও মৈথিলী ব্রাহ্মণ পাওয়া গেলনা। মহারাজ পরম দুঃশ্চিন্তায় পরলেন। ঠিক সেই সময় এক মৈথিলী ব্রাহ্মণ তীর্থ ভ্রমণের জন্য উপস্থিত হন গোসানিমারি বন্দরে। মহারাজ তার সম্পর্কে স্বপ্নে জানতে পারেন এবং পরের দিনই সেই ব্রাহ্মণ কে ডেকে মন্দিরের পুজোপাঠ করার কথা বলেন ব্রাহ্মণ প্রথমে না করলেও পরে রাজি হয়ে যান।তিনি খুব নিষ্ঠা সহকারে মন্দিরের পুজো করতে লাগলেন। তিনি একদিন তার একমাত্র কন্যাকে মন্দিরের বাইরে বসিয়ে রেখে মায়ের পুজো করতে থাকেন , পুজো শেষে তিনি তার কন্যাকে দেখতে না পেয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেন  কিন্তু তাঁকে আর পাওয়া যায়নি। ব্রাহ্মণ মন্দিরে মায়ের সামনে অনেক কান্নাকাটি করেন এবং দেখেন তার কন্যার পরনের চেলি টি মায়ের গায়ে এই দেখে ব্রাহ্মণ প্রচন্ড রেগে যান এবং মন্দিরের পুজো না করে মন্দিরের দেখাশোনার দায়িত্ব নেন। সেই থেকে বড়দেউড়ি হিসেবে মন্দিরের কার্যভার বহন করছেন।

     বর্তমানে মন্দিরটি দেবোত্তর ট্রাষ্ট বোর্ড এর অধীনে রয়েছে।

Our Team

  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers